Go to full page →

বাইবেল এবং বিজ্ঞান MYPBen 181

প্রতিদিন শাস্ত্রের পুরাতন এবং নতুন নিয়ম অধ্যয়ন করতে হবে। ঈশ্বর বিষয়ক জ্ঞান এবং ঈশ্বর সম্পর্কিত বিজ্ঞতা সেই ছাত্রের নিকট আইসে যে তার এবং অবিরত তাঁর পথ এবং কাজ সমূহের শিক্ষার্থী। বাইবেল হবে আমাদের জ্যোতি আমাদের শিক্ষাদাতা। যখন যুবক-যুবতিরা বিশ্বাস করতে শেখে যে ঈশ্বর গাছ পালা, শাক-সবজি উৎপন্ন করতে আকাশ হতে শিশির এবং বৃষ্টি প্রেরণ করেন; যখন তারা উপলব্ধি করে যে, সমস্ত আশীর্বাদ তার নিকট হতে আসে, তাই তিনি ধন্যবাদ এবং প্রশংসা পাবার যােগ্য, তারা সর্ব পথে ঈশ্বরকে উপলব্ধি করবে, এবং দিনের পর দিন বিশ্বস্তভাবে তাদের কাজ সম্পাদন করবে; ঈশ্বর তাদের সকল চিন্তাধারার মধ্যে বিরাজ করবেন। ... MYPBen 181.2

বহু সংখ্যক তরুণ, বিজ্ঞান সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে, যা লেখা আছে। নিজেকে তারচেয়ে বেশি জ্ঞানী মনে করে; তারা এমন কিছু দ্বারা ঈশ্বরের কাজকে ব্যাখ্যা করতে চায়; যার দ্বারা তাদের সসীম বােধশক্তি ঈশ্বরের পথ এবং কাজের মােকাবিলা করে; কিন্তু তা সবই শােচনীয় ব্যর্থতা। প্রকৃত বিজ্ঞান ও স্বর্গীয় প্রত্যাদেশ পূর্ণাঙ্গ ঐক্যে রয়েছে। মিথ্যা বিজ্ঞান এমন কিছু যা ঈশ্বর হতে আলাদা। এটা অজ্ঞতার দাম্ভিকতা। MYPBen 181.3

সবচেয়ে বড় একটি মন্দতা যা জ্ঞানের অনুসন্ধান করেছে, বিজ্ঞানের অনুসন্ধান করেছে, আর যারা এসব গবেষণায় নিয়ােজিত, তারা প্রায়ই খাঁটি এবং নির্ভেজাল ধর্মের ঐশ্বরিক চরিত্র থেকে দৃষ্টি হারিয়ে ফেলে। জাগতিক । জ্ঞানী ব্যক্তিরা বিজ্ঞান ভিত্তিক নীতিমালার মাধ্যমে, বিজ্ঞান ভিত্তিক অন্তঃকরণের । ওপর ঈশ্বরের আত্মার প্রভাব ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। এই দিকে সামান্যই। উন্নতি রয়েছে, এটা মনকে সন্দেহবাদের গােলক ধাঁধার ভেতরে পরিচালিত করবে। বাইবেলের ধর্ম কেবল ঈশ্বরত্বের রহস্য; কোনাে মানব পূর্ণরূপে এটি বুঝতে পারে না, এবং মন পরিবর্তন ছাড়া এটি উপলদ্ধি করা সম্ভব নয়। MYPBen 181.4