Loading...
Larger font
Smaller font
Copy
Print
Contents
খ্রীষ্টের দৃষ্টান্তমূলক শিক্ষা - Contents
  • Results
  • Related
  • Featured
No results found for: "".
  • Weighted Relevancy
  • Content Sequence
  • Relevancy
  • Earliest First
  • Latest First
    Larger font
    Smaller font
    Copy
    Print
    Contents

    কথা

    বক্তৃতা দেয়ার ক্ষমতা হল একটি তালন্ত বা গুণ যা অধ্যবসায়ের সঙ্গে অনুশীলন করতে হবে। আমরা যে সমস্ত দান ঈশ্বরের কাছ থেকে গ্রহণ করে থাকি, তার চেয়ে দক্ষতা বিশিষ্ট এই মহা আশীর্বাদের চেয়ে বড় আর কোন দান নেই। আমাদের কথার দ্বারা আমরা লোকদের মনকে নমনীয় এবং অনুপ্রাণিত করতে পারি, এর দ্বারা আমরা প্রার্থনা উৎসর্গ করি এবং ঈশ্বরের প্রশংসা করি। এবং এর দ্বারা আমরা অন্যদের কাছে মুক্তিদাতার ভালবাসার কথা বলে থাকি। তাহলে মঙ্গলের জন্য অত্যন্ত কার্যকর বলে এটি আরও বেশি অনুশীলন করা কত না গুরুত্বপূর্ণ। COLBen 315.4

    কথার উন্নতি সাধন করা এবং এর সঠিক ব্যবহার ভীষণ ভাবে অবহেলিত হচ্ছে, এমন কি জ্ঞানী ব্যক্তি এবং কর্মতৎপর খ্রীষ্টানদের দ্বারা উপেক্ষিত হচ্ছে। অনেকে আছেন যারা পাঠ করেন অথবা কথা বলেন খুব আস্তে কিংবা খুব দ্রুত, যা তারা তাৎক্ষণিক ভাবে বুঝতে পারেন না। অনেকে আছেন যাদের কণ্ঠস্বর মোটা এবং উচ্চারণ অস্পষ্ট, অনেকে আছেন যারা অত্যন্ত উচ্চ স্বরে, তীক্ষè এবং কর্কশ ভাবে কথা বলেন, যা শ্রোতাদের জন্য অত্যন্ত কষ্ট দায়ক। বাইবেলের কোন ছোট অংশ, কোন মূল রচনা, ঈশ্বরের স্তব এবং কোন বিবরণ, ও অন্যান্য কোন লেখা লোকদের সমাবেশে উপস্থাপনের সময় কখনো কখনো এমন ভাবে পাঠ করা হয় যে তারা বুঝতে পারেন না এবং এই কারণে প্রায়ই তাদের শক্তি এবং অন্যদের হৃদয় স্পর্শ করার ক্ষমতা তারা হারিয়ে ফেলেন। COLBen 316.1

    এটি অত্যন্ত বাজে বিষয় এবং এটি সংশোধন করা প্রয়োজন। এই বিষয়ের উপরে বাইবেলে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। ইষ্রার সময়ে লেবীয়দের মধ্যে যারা ঈশ্বরের ব্যবস্থা লোকদের সামনে পাঠ করত, তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, “এইরূপে তাহারা স্পষ্ট উচ্চারণপূর্বক সেই পুস্তক, ঈশ্বরের ব্যবস্থা, পাঠ করিল, এবং তাহার অর্থ করিয়া লোকদিগকে পাঠ বুঝাইয়া দিল।” নহিমিয় ৮:৮। COLBen 316.2

    আন্তরিক ভাবে প্রচেষ্টার দ্বারা সকলেই বোধগম্য ভাবে পাঠ করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারবে। তারা পরিণত, পরিষ্কার, স্পষ্ট কণ্ঠে, সুস্পষ্ট, এবং হৃদয়গ্রাহী ভাবে কথা বলতে পারবে। এটি করার মাধ্যমে আমরা খ্রীষ্টের কার্যকারী হিসেবে আমাদের কর্ম দক্ষতাকে অনেক বেশি বৃদ্ধি ও উন্নতি সাধন করতে পারব।COLBen 316.3

    প্রত্যেক খ্রীষ্টিয়ানের দায়িত্ব হল খ্রীষ্টের গুপ্ত ধন সম্পদের বিষয়ে অন্যদের জানানো। এই কারণে কথা বলার দক্ষতার জন্য তাকে আন্তরিক ভাবে চেষ্টা করতে হবে। তিনি লোকদের কাছে ঈশ্বরের বাক্য এমনভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন যে, শ্রোতাদের তিনি আকর্ষণ করতে সক্ষম হবেন। মানুষ ঈশ্বরের পরিকল্পনা সম্পর্কে অজ্ঞাত থাকবে এটা তাঁর ইচ্ছা নয়। এটি তাঁর ইচ্ছা নয় যে, মানুষ ছোট হয়ে কিংবা মর্যাদাহীন হয়ে বাস করুক। তিনি চান যেন স্বর্গের আশীর্বাদ তার মধ্য দিয়ে জগতে প্রবাহিত হয়। COLBen 316.4

    যিনি প্রকৃত আদর্শ, আমাদের উচিত তাঁর দিতে তাকানো। আমাদের পবিত্র আত্মার সাহায্যের জন্য প্রার্থনা করা উচিত এবং তাঁর কাছে আমাদের শক্তি চাইতে হবে যাতে আমাদের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে নিয়ন্ত্রিত এবং প্রশিক্ষিত করে তাঁর কাজে নিখুঁত ভাবে ব্যবহার করতে পারি। COLBen 317.1

    বিশেষ করে যারা জন সাধারণের মধ্যে কাজ করার জন্য আহ্বান পেয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য। সকল সুসমাচার প্রচারক এবং শিক্ষকদের এই কথা মনে রাখতে হবে যে, তিনি লোকদের কাছে যে বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তা অনন্ত জীবনের মঙ্গলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। চূড়ান্ত হিসেবের মহা দিনের সময় সত্য কথন তাদের পক্ষে সাক্ষ্য দেবে। আর কিছু লোকের কাছে এমন ভাবে সুসমাচার তুলে দেয়া হয় যে, তারা এই দৃঢ় সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে, হয় তারা সুসমাচার গ্রহণ করবে কিংবা তা বর্জন করবে। তাই এমন ভাবে কথা বলতে হবে যে যেন তা বোধগম্য হয় এবং অন্তরকে স্পর্শ করে। ধীরে, স্পষ্ট ভাবে, এবং গাম্ভীর্যপূর্ণ ভাবে কথা বলতে হবে। তথাপি সম্পূর্ণ আন্তরিকতার মধ্য দিয়ে কথা বলতে হবে যা এর গুরুত্ব দাবী করে। COLBen 317.2

    খ্রীষ্টিয় কাজের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে কথা বলার ক্ষমতার সঠিক প্রয়োগ করা প্রয়োজন। এটি পারিবারিক জীবনে সম্পৃক্ত রয়েছে, পরস্পরের সঙ্গে আলাপচারিতার ক্ষেত্রে সম্পৃক্ত রয়েছে। আমাদের উচিত মাধুর্যপূর্ণ কণ্ঠে কথা বলার অভ্যাস করা, খাঁটি ও শুদ্ধ ভাষা ব্যবহার করা এবং দয়াপূর্ণ ও সৌজন্য মূলক ভঙ্গিতে কথা বলা। সুমিষ্ট এবং ভদ্রোচিত কথা মানুষের অন্তরে শিশির ও কোমল বৃষ্টির ধারার মত। পবিত্র শাস্ত্রে খ্রীষ্ট সম্পর্কে এই কথা বলা হয়েছে যে, তাঁর মুখে অনুগ্রহ ঢেলে দেয়া হয়েছিল, “যেন আমি বুঝিতে পারি, কিরূপে ক্লান্ত লোককে বাক্য দ্বারা সুস্থির করিতে হয়।” গীতসংহিতা ৪৫:২; যিশাইয় ৫০:৪। আর প্রভু ঈশ্বর আমাদের এই আদেশ দিয়েছেন, “তোমাদের বাক্য সর্বদা অনুগ্রহযুক্ত হউক, লবণে আস্বাদযুক্ত হউক, কাহাকে কেমন উত্তর দিতে হয়, তাহা যেন তোমরা জানিতে পার,” (কলসীয় ৪:৬) “তোমাদের মুখ হইতে কোন প্রকার কদালাপ বাহির না হউক, কিন্তু প্রয়োজন মতে গাঁথিয়া তুলিবার জন্য সদালাপ বাহির হউক, যেন যাহারা শুনে, তাহাদিগকে অনুগ্রহ দান করা হয়” (ইফিষীয় ৪:২৯)। COLBen 317.3

    অন্যদের সংশোধন কিংবা সংস্কার করতে চাইলে আমাদের কথা বার্তায় সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। আমাদের কথাই আমাদের জীবনের সুগন্ধ স্বরূপ হবে অথবা মৃত্যুর দুর্গন্ধ স্বরূপ হবে। অনেকে তিরস্কার কিংবা পরামর্শ দেবার সময় তীক্ষ্ম এবং অত্যন্ত কঠোর ভাবে কথা বলে থাকেন। এই রকম কথা কোন ক্ষত হৃদয়কে আরোগ্য করার জন্য উপযোগী নয়। এই রকম অবিবেচনা প্রসূত কথা মানুষের অন্তরে বিরক্তিরCOLBen 318.1

    সৃষ্টি করতে পারে এবং প্রায়ই এই রকম ভুলের কারণে বিদ্রোহের মনোভাব অন্তরে জেগে ওঠে। যারা সত্যের নীতির পরামর্শ দাতা হয়েছেন তাদের প্রত্যেকের স্বর্গীয় ভালবাসার অভিষেক গ্রহণ করা প্রয়োজন। তাহলে আমাদের কথা মানুষকে সংশোধন করবে, তাদের উত্তেজিত করবে না। খ্রীষ্ট তাঁর পবিত্র আত্মার দ্বারা কর্ম ক্ষমতা এবং শক্তি প্রদান করবেন। এটিই হল তাঁর কাজ। COLBen 318.2

    অবিবেচনা প্রসূত একটি কথাও যেন বলা না হয়। কোন মন্দ কথা, কোন চপল বা অসার কথা, খিটখিটে মেজাজে বা অসন্তোষ প্রকাশ করে কথা বলা, অসৎ পরামর্শ, এই সমস্ত যেন কখনো খ্রীষ্টের কোন অনুসারীর মুখ থেকে বের না হয়। প্রেরিত পৌল পবিত্র আত্মা দ্বারা চালিত হয়ে লিখেছেন, “তোমাদের মুখ হইতে কোন প্রকার কদালাপ বাহির না হউক।” ইফিষীয় ৪:২৯। মন্দ কথা বার্তা জঘন্য অর্থ ছাড়া অন্য কিছুই প্রকাশ করে না। যে সব কথা পবিত্র শাস্ত্র এবং খাঁটি ও অকলুষিত ধর্মের বিরোধী, সেই সব কথা হল অপবিত্র। এই ধরনের কথা অপবিত্রতার ইঙ্গিত দেয় এবং এটি শয়তানের ব্যাঙ্গোক্তি। তাৎক্ষণিকভাবে যদি এর প্রতিরোধ করা না হয় তাহলে এই সব কথা মানুষকে মহা পাপের দিকে চালিত করবে। COLBen 318.3

    প্রতিটি পরিবারের উপর, ব্যক্তিগত ভাবে প্রতিটি খ্রীষ্টিয়ানের উপর এই দায়িত্ব রয়েছে যাতে যে কোন উপায়ে মন্দ কথা বলার বিরুদ্ধে তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। সমবেত লোকদের মধ্যে কিংবা সঙ্গীদের মধ্যে কেউ মন্দ কথা বলতে থাকে, তখন আমাদের দায়িত্ব হল যদি সম্ভব হয় তাহলে যেন আলোচনার বিষয় বস্তু পরিবর্তন করি। ঈশ্বরের অনুগ্রহের সাহায্য নিয়ে আমরা এই সব কথা সম্পূর্ণভাবে থামিয়ে দিতে পারি অথবা একটি বিষয় উপস্থাপন করতে পারব যা ফলদায়ক পথে আলোচনা নিয়ে যেতে সক্ষম হবে। COLBen 318.4

    বাবা মায়ের দায়িত্ব হল তাদের ছেলে মেয়েদের উপযুক্ত কথা বলার অভ্যাসের জন্য শিক্ষা দেয়া। এই বিষয়ে শিক্ষা দেবার সবচেয়ে উত্তম শিক্ষালয় হল আমাদের পারিবারিক জীবন। শৈশব কাল থেকে শিশুদেরকে তাদের বাবা মায়ের প্রতি সম্মান সূচক এবং ভালবাসা প্রকাশ করে এমন কথা বলার শিক্ষা দিতে হবে। একইভাবে সম্পর্ক অনুযায়ী কথা বলার জন্য শিক্ষা দিতে হবে। তাদের এই শিক্ষা দিতে হবে যে, যেন তাদের মুখ থেকে কেবল ভদ্রোচিত, সত্য এবং মার্জিত, ও নির্দোষ কথা বের হয়। বাবা মায়েদের নিজেদেরকেও খ্রীষ্টের শিক্ষালয়ের প্রাত্যহিক শিক্ষার্থী হতে হবে। তাহলে তারা নৈতিক শিক্ষা এবং উদাহরণের দ্বারা তাদের ছেলে মেয়েদের “অদূষ্য নিরাময় বাক্য” শিক্ষা দিতে পারবেন, তীত ২:৮। তাদের কাজের মধ্যে এটি অন্যতম বড় এবং অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ কাজ। COLBen 319.1

    খ্রীষ্টের অনুসারী হিসেবে আমাদের কথা বার্তা এমন ভাবে বলা উচিত যাতে তা খ্রীষ্টিয় জীবনে একে অপরকে সাহায্য এবং উৎসাহ দান করতে পারে। আমরা যে ভাবে কথা বলি তার চেয়ে আরো বেশি প্রচেষ্টা চালাতে হবে, যেন আমাদের প্রতিটি কথা মহা মূল্যবান হিসেবে গণ্য হতে পারে। আমাদের ঈশ্বরের দয়া ও ক্ষমাপূর্ণ ভালবাসা এবং আমাদের মুক্তিদাতার অতুলনীয় গভীর ভালবাসার কথা বলা উচিত। আমাদের কথাগুলো যেন প্রশংসা এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপনের কথা হয়। যদি আমাদের মন এবং অন্তর ঈশ্বরের ভালবাসায় পূর্ণ হয় তাহলে আমাদের কথা বার্তায় তা প্রকাশ পাবে। আমাদের আত্মিক জীবনে এটি যুক্ত করা কোন জটিল বিষয় হবে না। উচ্চ চিন্তা, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সত্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান, নিঃস্বার্থ উদ্দেশ্য, ঈশ্বর ভক্তি ও পবিত্রতার জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা, কথার মধ্যে ফল উৎপন্ন করে যা হৃদয়ের মূল্যবান চরিত্রকে প্রকাশ করে। যখন খ্রীষ্ট এই ভাবে আমাদের কথার মধ্য দিয়ে প্রকাশিত হল, তখন এটি তাঁর পক্ষে আত্মা জয়কারী শক্তিতে পরিণত হয়। COLBen 319.2

    তাদের কাছেই খ্রীষ্টের কথা আমাদের বলতে হবে যারা তাঁকে জানে না। খ্রীষ্ট যেভাবে করেছিলেন আমাদেরকেও সেইভাবে কাজ করতে হবে। সমাজ গৃহে, রাস্তার পাশে, পার থেকে কিছুটা দূরে নৌকার মধ্যে, ফরীশীর ঘরে ভোজে, করগ্রাহীদের টেবিলে, যেখানেই তিনি থামতেন, লোকদের কাছে উন্নত জীবন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে কথা বলতেন। প্রাকৃতিক কোন বিষয় বা জিনিস, প্রাত্যহিক জীবনের ঘটনা, যার সঙ্গে তিনি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত ছিলেন সেগুলোর সঙ্গে সত্যের বাক্য যুক্ত করে তিনি কথা বলতেন। তাঁর শ্রোতাদের অন্তর তাঁর দিকে আকর্ষিত হত; কারণ তিনি তাদের রোগ থেকে সুস্থতা দান করেছিলেন, যারা দুঃখে ভারাক্রান্ত ছিল তাদের মনে শান্তি ও সান্ত্বনা দান করেছিলেন। তিনি তাদের ছেলে মেয়েদের কোলে তুলে নিয়েছিলেন এবং তাদের আশীর্বাদ করেছিলেন। যখন তিনি কথা বলার জন্য মুখ খুলতেন, লোকদের দৃষ্টি এবং মনোযোগ তাঁর উপরে নিবদ্ধ হত এবং কারো কারো কাছে তাঁর কথা প্রশান্তির জলধারা বলে মনে হত, যা তাদের অন্তরকে পরিতৃপ্ত করত এবং তারা শান্তি ও সান্ত্বনা লাভ করত। COLBen 320.1

    এই বিষয়টি আমাদের মধ্যেও থাকা উচিত। আমরা যেখানেই থাকি অন্যদের কাছে মুক্তিদাতার কথা বলার জন্য সুযোগ খুঁজতে হবে। ভালো কাজ করার জন্য যদি আমরা খ্রীষ্টের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করি তাহলে যেভাবে খ্রীষ্টের কথা শোনার জন্য লোকেরা তাদের অন্তরকে খুলে দিত ঠিক তেমনি আমাদের কথা শোনার জন্য তারাও তাদের অন্তর খুলে দেবে। দ্রুত বা হঠাৎ করে নয়, কিন্তু কৌশলের আশ্রয় নিয়ে ঈশ্বরের ভালবাসার কথা বলতে হবে। আমাদের তাঁর কথা বলতে হবে, যিনি একমাত্র মুক্তিদাতা প্রভু এবং যিনি সমস্ত প্রেমের পূর্ণতা। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ, যাতে আমরা কথার তালন্তে প্রয়োগ করতে পারি। এটি আমাদের দেয়া হয়েছে যেন আমরা পাপ ক্ষমাকারী ত্রাণকর্তা হিসেবে খ্রীষ্টকে উপস্থাপন করতে পারি।COLBen 320.2

    Larger font
    Smaller font
    Copy
    Print
    Contents