২০ অধ্যায় - ধর্মসংস্কার
-
- পাঠকের উদ্দেশে
- মুখবন্ধ:
- ১ম অধ্যায় - শয়তানের পতন
- ২য় অধ্যায় - মানবের পতন
- ৩য় অধ্যায় - পরিত্রাণ পরিকল্পনা
- ৪র্থ অধ্যায় - খৃষ্টের প্রথম আগমন
- ৫ম অধ্যায় - খৃষ্টের পরিচর্যা কার্য
- ৬ষ্ঠ অধ্যায় - রূপান্তর
- ৭ম অধ্যায় - খৃষ্টের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা
- ৮ম অধ্যায় - খৃষ্টের বিচার
- ৯ম অধ্যায় - খৃষ্টের ক্রুশারোপ
- ১০ম অধ্যায় - খৃষ্টের পুনঃউত্থান
- ১১শ অধ্যায় - খৃষ্টের স্বর্গারোহণ
- ১২শ অধ্যায় - খৃষ্টের শিষ্যগণ
- ১৩শ অধ্যায় - স্তিফানের মৃত্যু
- ১৪শ অধ্যায় - শৌলের মনপরিবর্তন
- ১৫শ অধ্যায় - যিহূদীরা পৌলকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয়
- ১৬শ অধ্যায় - পৌল যিরূশালেম পরিদর্শন করেন
- ১৭শ অধ্যায় - মহা ধর্মভ্রষ্টতা
- ১৮শ অধ্যায় - অধৰ্ম্মের নিগূঢ়তত্ব
- ১৯শ অধ্যায় - দুর্দশায় অনন্ত জীবন নয়, মৃত্যু
- ২০ অধ্যায় - ধর্মসংস্কার
- ২১শ অধ্যায় - মন্ডলী ও জগৎ মিলিত হয়।
- ২২শ অধ্যায় - উইলিয়াম মিলার
- ২৩শ অধ্যায় - প্রথম দূতের বার্তা
- ২৪শ অধ্যায় - দ্বিতীয় দূতের বার্তা
- ২৫শ অধ্যায় - আগমনের আন্দোলন চিত্রিত হয়
- ২৬শ অধ্যায় - আরেকটি দৃষ্টান্ত
- ২৭শ অধ্যায় - ধর্মধাম
- ২৮শ অধ্যায় - তৃতীয় দূতের বার্তা
- ২৯শ অধ্যায় - এক দৃঢ় মঞ্চ
- ৩০শ অধ্যায় - প্রেততত্ব
- ৩১শ অধ্যায় - লোভ
- ৩২শ অধ্যায় - বিচলিত হওন
- ৩৩শ অধ্যায় - বাবিলের পাপরাশি
- ৩৪শ অধ্যায় - উচ্চ রব (ঘোষণা)
- ৩৫শ অধ্যায় - তৃতীয় বার্তাটির সমাপ্তি
- ৩৬শ অধ্যায় - যাকোবের সঙ্কট-সময়
- ৩৭শ অধ্যায় - ধার্মিকগণের উদ্ধার
- ৩৮শ অধ্যায় - সাধুগণের পুরস্কার
- ৩৯শ অধ্যায় - পৃথিবী জনশূন্য হয়
- ৪০শ অধ্যায় - দ্বিতীয় পুনঃউত্থান
- ৪১শ অধ্যায় - দ্বিতীয় মৃত্যু
Search Results
- Results
- Related
- Featured
- Weighted Relevancy
- Content Sequence
- Relevancy
- Earliest First
- Latest First
- Exact Match First, Root Words Second
- Exact word match
- Root word match
- EGW Collections
- All collections
- Lifetime Works (1845-1917)
- Compilations (1918-present)
- Adventist Pioneer Library
- My Bible
- Dictionary
- Reference
- Short
- Long
- Paragraph
No results.
EGW Extras
Directory
২০ অধ্যায় - ধর্মসংস্কার
তবে সকলপ্রকার উৎপীড়ন ও ধার্মিকগণকে মেরে ফেলা সত্বেও, তবুও প্রতিটি দেশে জীবন্ত সীসমূহকে উৎপন্ন করা হয়। তাদের জিন্মায় অর্পণ করা কার্য ঈশ্বরের দূতগণ করছিলেন। তারা অন্ধকারতম স্থানগুলিতে অন্বেষণ করছিলেন, ও অন্ধকারের মধ্য থেকে নিবাৰ্চন করছিলেন, সেইসব লোক যারা হৃদয়ে অকপট ছিল। তারা সবাই ভ্রান্তিতে আচ্ছাদিত ছিল, তবুও ঈশ্বর তাদেরকে বেছে নেন তাঁর সত্য বহন করতে মনোনীত পাত্র রূপে তাঁর সত্য বহন করতে ও তাঁর প্রকাশ্য ঘোষিত লোকদের পাপের বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠ জোরালো করতে যেমনি তিনি শৌলকে করেন, ঈশ্বরের দূতগণ মার্টিন লূথারের, মেলানকথন ও বিভিন্ন স্থানে অন্যান্যদের ওপরে ঈশ্বরের বাক্যের জীবন্ত সাক্ষ্যের জন্যে লালায়িত হতে সক্রিয় হন, শত্ৰু এক পবনের ন্যায় এসেছিল, আর তাঁর বিরুদ্ধে ধ্বজা ওঠাতেই হবে। লূথার মনোনীত হন প্রচন্ড সাহসের সঙ্গে বাধা দিতে, ও এক পতিত মন্ডলীর কোপের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে, ও সেই অল্প কজনকে সবল করতে যারা তাদের পবিত্র পেশার প্রতি বিশ্বস্ত ছিল। ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট করতে তিনি সদাই ভীত ছিলেন। তিনি কার্যের মাধ্যমে ঈশ্বরের অনুগ্রহ লাভের চেষ্টা করেন।তবে তিনি তৃপ্ত ছিলেন না যাবৎ না স্বৰ্গ হতে এক আলোক তার মন থেকে অন্ধকারে তাড়ায়, ও তাকে কর্মে নয় কিন্তু খৃষ্টের রক্তের গুণে এবং আপনা আপনি ঈশ্বরের কাছে আসতে, পোপদের বা স্বীকারোক্তি-গ্রহণকারীদের মাধ্যমে নয়, কিন্তু শুধু খৃষ্টের মাধ্যমে আস্থা রাখতে চালিত করে, ও লূথারের কাছে এই জ্ঞানটি কেমন, অমূল্য ছিল। তিনি এই নতুন ও বহুমূল্য আলোক অত্যন্ত মূল্যবান জ্ঞান করেন, যা তার অন্ধকার বোধশত্তিতে উদয় হয়েছিল, ও তার কুসংস্কার তাড়িয়ে দিয়েছিল, যা সমৃদ্ধতম জাগতিক ঐশ্বর্যের চেয়ে উচ্চতর। ঈশ্বরের বাক্য নতুন ছিল। প্রতিটি বিষয় বদলে যায়। যে পুস্তকখানিকে তিনি অত্যন্ত ভয় করেন কারণ তিনি তাতে সুন্দরতা দেখতে পান নি, তা ছিল জীবন, তার কাছে ‘জীবন’। তা ছিল তার আনন্দ, তার সান্তনা, তার ধন্য শিক্ষাক। তার অধ্যয়ন ত্যাগ করতে কিছুই তাকে প্রবৃত্ত করতে পারে না। তিনি মৃত্যুকে ভয় করেছিলেন। কিন্তু যেমন তিনি ঈশ্বরের বাক্য পাঠ করেন, তাঁর সকল প্রচন্ড ভীতি অন্তৰ্হিত হয়, আর তিনি আপনার জন্যে ঈশ্বরের বাক্য অন্বেষণ করেন। এতে অন্তর্ভুক্ত হওয়া ভাবপূর্ণ বহুমূল্য ঐশ্বর্যের ওপরে তীব্র আনন্দ উপভোগ করেন, আর তদপশ্চাৎ, তিনি মন্ডলীর জন্যে তা অন্বেষণ করেন। তিনি তাদের পাপরাশি নিয়ে রুষ্ট হন যাদের মাঝে তিনি পরিত্রাণের জন্যে আস্থা রেখেছিলেন। তিনি দেখেন অতি বড় সংখ্যা একই অজ্ঞতায় আচ্ছন্ন যা তাকে আচ্ছাদিত করেছিল। তাদেরকে সেই ঈশ্বরের মেষশাবকের প্রতি নির্দিষ্ট করতে তিনি আগ্রহের সঙ্গে এই সুযোগের সন্ধান করেন, যিনি জগতের পাপভার লয়ে যান। তিনি পোপীয় মন্ডলীর ভ্রান্তি ও পাপসমূহের বিরুদ্ধে কণ্ঠ তোলেন, ও আন্তরিকতার সঙ্গে অজ্ঞতার সেই শৃঙ্খল ভঙ্গ করার বাসনা করেন যা হাজার হাজার লোককে অবরোধ করছিল, ও পরিশ্রমের জন্যে তাদেরকে কার্যের ওপরে আস্থা রাখাচ্ছিল। তিনি তাদের মনের উদ্দেশে ঈশ্বরের অনুগ্রহের প্রকৃত ঐশ্বর্য ও যীশু খৃষ্টের মাধ্যমে প্রাপ্ত পরিত্রাণের চরম উৎকর্ষ খুলে দেবার যোগ্য হতে বাসনা করেন। তিনি অত্যন্ত আগ্রহশীলতায় তার কণ্ঠ তোলেন, ও পবিত্র আত্মার ক্ষমতায়, মন্ডলীর নেতাদের মাঝে থাকা পাপসমূহের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।আর যেমন তিনি পুরোহিতদের কাছ থেকে বিরোধিতার প্রচন্ডতার সম্মুখীন হন, তার সাহসের ঘাটতি পড়ে নি,কারণ তিনি দৃঢ়ভাবে ঈশ্বরের শক্তিমান বাহুর ওপরে নির্ভর করেন, ও জয়ের জন্যে দৃঢ়বিশ্বাসের সঙ্গে তাতে আস্থা রাখেন। আর যেমন তিনি লড়াই আরো এবং আরো কাছে ঠেলে নিয়ে যান, পুরোহিতদের রোষ তার বিরুদ্ধে প্ৰজ্বলিত হয়। তারা সংস্কার প্রাপ্ত হতে চায় নি। তারা আরাম-স্বচ্ছন্দে, অনিয়ন্ত্ৰিত আমোদ-প্রমোদ, দুষ্টতায় পরিত্যক্ত হওয়া পছন্দ করে। তারা মন্ডলীকে অজ্ঞতায় রাখতে চায়।GCBen 47.1
আমি দেখি যে লূথার ছিলেন উদ্দীপনাময় ও অত্যন্ত আগ্রহশীল, পাপ ভৎসনায়, ও সত্য সমর্থনে নির্ভীক ও সাহসী। তিনি দুষ্ট লোকেদের ও দিয়াবলদের গ্রাহ্য করেন নি। তিনি জানতেন যে তার সঙ্গে এমন একজন ছিলেন যিনি তাদের সবার চেয়ে অধিকতর শক্তিধর। লূথার ধারণ করেন উদ্দীপনা (তেজ) উদ্যম, সাহস ও নির্ভয়তা ও কখনো কখনো মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারতেন।তবে লূথারকে সাহায্য করতে ও ধর্মসংস্কারের কাজ চালিয়ে যেতে ঈশ্বর মেলাঙ্কথনকে উৎপন্ন করেন, যিনি চরিত্রে ঠিক উল্টো ছিলেন। মেলাঙ্কথন ছিলেন ভীরু, ভীতিপূর্ণ সাবধানী, ও মহা ধৈর্য ধারণকারী। তিনি ঈশ্বরের অতি মাত্রায় প্রিয়পাত্র ছিলেন। শাস্ত্ৰকলাপে তাঁর জ্ঞান ছিল মহান, আর তাঁর বিচার-বুদ্ধি ও বিজ্ঞতা ছিল চমৎকার। ঈশ্বরের উদ্দেশ্যের জন্যে তার অনুরাগ লূথারের তুলনায় সমান ছিল। এই হৃদয়গুলি সদাপ্রভু একত্রে দৃঢসংযুক্ত করেন তারা বন্ধু ছিলেন, যা কখনো বিচ্ছিন্ন হবার ছিল না। সেই মেলাঙ্কথনের কাছে লূথার এক মহা সহায় ছিলেন যখন তিনি ভীতিপূর্ণ ও মন্থর। হবার আশঙ্কায় ছিলেন, আর মেলাঙ্কথনও সেই লূথারের কাছে এক অতি বড় সহায় ছিলেন তাকে খুব দ্রুত চলা থেকে সংরক্ষণ করার উদ্দেশে। মেলাঙ্কথনের দুরদর্শী সতর্কতা প্রায়শঃ অসুবিধে এড়ায় যা উদ্দেশ্যের ওপরে আসতে পারতো, যদি কার্যটি একাকী লূথারের ওপরে পরিত্যক্ত হতো আর কার্যটি অগ্রে ঠেলে দেয়ায় প্রায়শঃ বিফল হতে পারতো, যদি তা শুধু মেলাঙ্কথনের ওপরে ছেড়ে দেয়া হতো। এই দুজন লোককে মনোনয়নে ঈশ্বরের বিজ্ঞতা আমাকে দেখানো হয়, ধর্মসংস্কারের কার্যটি চালিয়ে যেতে যারা ছিলেন ভিন্ন ভিন্ন প্রকৃতির।GCBen 47.2
আমাকে তখন পেছনে প্রেরিতদের সময়ে নিয়ে যাওয়া হয়, ও দেখি যে ঈশ্বর সাথীরূপে মনোনয়ন করেন এক উদ্দিপনাময় ও উদ্যোগী পিতরকে এবং একশান্ত ধীর, সহিষ্ণু, বিনীত যোহনকে। কোনো কোনো সময়ে পিতর হতেন আবেগপ্রবণ। আর প্রিয় শিষ্য প্রায়শঃ পিতরকে বাধা দিতেন, যখন তার অত্যন্ত আগ্রহ ও আবেগ উদ্দীপনা তাকে মাত্ৰাধিকভাবে চালিত করে,তবে তা তাকে সংশোধন করে নি। তবে তার প্রভুকে তার অস্বীকার করার, ও তার অনুতাপ করার, ও তার মনপরিবর্তনের পরে, যে একটি বিষয় তার প্রয়োজন ছিল তা হচ্ছে তার আবেগ ও আগ্রহ হঠাৎ দমন করতে যোহনের কাছ থেকে এক সতর্কীকরণ। খৃষ্টের উদ্দেশ্য প্রায়শঃ ক্ষতিগ্রস্ত হতো শুধু যদি যোহনের কাছে তা ছেড়ে দেয়া হতো। পিতরের আবেগপূর্ণ আগ্রহের প্রয়োজন ছিল। তার সাহসীকতা ও উদ্যম প্রায়শঃ তাদেরকে অসুবিধে থেকে উদ্ধারকরে, ও তাদের শত্রুদেরকে নিরুত্তর করে। যোহন ছিলেন চিত্তাকর্ষক। তার ধৈর্যশীল সহিষ্ণুতা ও গভীর উৎসর্গপরায়ণতার দ্বারা অনেককেই তিনি খৃষ্টের উদ্দেশ্যের প্রতি লাভ করেন।GCBen 47.3
পোপীয় মন্ডলীতে অস্তিত্ব করা পাপরাশির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে, ও ধর্মসংস্কার চালিয়ে যেতে ঈশ্বর লোকদেরকে উৎপন্ন করেন। শয়তান এইসব জীবন্ত সাথীকে বিনষ্ট করার চেষ্টা করে, কিন্তু ঈশ্বর তাদের আশে পাশে এক ঝোপঝাড়ের বেড়া করেন। কেউ কেউ, তার নামের গৌরবের জন্যে, যে সাক্ষ্য তারা বহন করেছিলেন তাদের রক্তের দ্বারা তাতে মোহর দিতে অনুমতি পান।কিন্তু লূথার ও মেলাঙ্কথনের মতন, অন্যান্য ক্ষমতাশালী লোকেরা ছিলেন, যারা পোপ, পুরোহিত ও রাজাদের পাপরাশির বিরুদ্ধে জীবনযাপন করার ও সোচ্চার হবার দ্বারা সর্বোত্তমরূপে ঈশ্বরের গৌরব করতে পারতেন। তারা লূথারের কণ্ঠের সাক্ষাতে কম্পমান হয়। ঐসব মনোনীত লোকের মাধ্যমে আলোকের রসিমূহ অন্ধকার-অজ্ঞতা নানাদিকে তাড়িয়ে দিতে শুরু করে, আর অতি অধিক সংখ্যক জনে আলোক গ্রহণ করে ও তার মধ্যে চলে। আর যখন একজন সাথী বধ হয়, তার স্থান পূরণ করতে দুজন বা আরো অধিক উৎপন্ন হয়।GCBen 48.1
তবে শয়তান তৃপ্ত ছিল না। সে শুধু দেহের ওপরে ক্ষমতা রাখতে পারতো। বিশ্বাসীদেরকে তাদের বিশ্বাস ও প্রত্যাশা ত্যাগ করাতে সে পারতো না। আর এমন কি মৃত্যুতে, ধার্মিক ব্যক্তির পুণঃউত্থানেতে অমরত্বের এক উজ্জ্বল প্রত্যাশা নিয়ে তারা সাফল্যলাভ করে। তাদের কর্মতৎপরতা ছিল মনুষ্যের চেয়ে অধিক। এক মুহূর্তের জন্যে তারা ঘুমোবার সাহস করে নি। তাদের চারিপাশে তারা খৃষ্টীয় অস্ত্রশস্ত্র রেখেছে, এক সংঘর্ষের জন্যে প্রস্তুত হয়ে, শুধু আত্মিক শত্রুদের বিরুদ্ধে নয়, কিন্তু মনুষ্যদের বেশে সেই শয়তানের বিরুদ্ধে। যাদের অবিরত চিৎকার ছিল, তোমাদের বিশ্বাস পরিত্যাগ কর, নতুবা মর। ঐ অল্প সংখ্যক খৃষ্টানেরা ঈশ্বরে বলবান ছিল, এবং তার দৃষ্টিতে সেই অৰ্দ্ধ জগতের চেয়ে অধিকতর মূল্যবান ছিল যা খৃষ্টের নাম বহন করে, তথাপি তার উদ্দেশ্যে কাপুরুষ। যখন মন্ডলী তাড়িত হয়, তারা সংযুক্ত ও স্নেহময় ছিল। তারা ঈশ্বরে বলবান ছিল। তার সঙ্গে পাপীদের জন্যে আপনাকে সংযুক্ত হতে দেয়া হয় না।প্রতারককে নয় প্রতারিতকেও নয়। শুধু তারা তার শিষ্য হতে পারতো যারা খৃষ্টের জন্যে সবকিছু ত্যাগ করতে ইচ্ছুক ছিল। তারা গরীব হতে, নম্র ও খৃষ্টসম হতে ভালোবাসে।GCBen 48.2
______________________________________
লুক ২২:৬১,৬২( যোহন ১৮:১০( প্রেরিত ৩ ও ৪ অধ্যায় দেখুন। অতিরিক্ত( পঠনের জন্যে বিশ্বকোষে “ধর্মসংস্কার” দেখুন।GCBen 48.3